• এবার ইয়েমেনে হামলা চালানো শুরু করেছে আমেরিকা ও ব্রিটেন। ইয়েমেনের রাজধানী সানাআসহ বেশ কয়েকটি স্থানে হামলা চালিয়েছে তারা।
• রাফাহতে এক আবাসিক ভবনে আশ্রয় নিয়েছিল ফিলিস্তিনি শরণার্থীরা। সেখানে হামলা চালিয়ে ভবনটি গুড়িয়ে দিয়েছে সন্ত্রাসী ইসরায়েল। এতে ৯জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
• ওক্সফামের প্রতিবেদন বলছে, একুশ শতাব্দীতে ইসরায়েলের যুদ্ধ সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ। প্রতিদিন গাজায় ২৫০ ফিলিস্তিনি নিহত হচ্ছেন ইসরায়েলি হামলায়।
• গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন অন্তত ২৩,৪৬৯ জন ফিলিস্তিনি। নিহতদের বেশিরভাগই শিশু ও নারী।
• ১১ই জানুয়ারি দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনি মুজাহিদদের চালানো হামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
– আল-কাসসাম ও আল-কুদস ব্রিগেড যৌথভাবে খান ইউনিসের পূর্বে দখলদার বাহিনীর কমান্ড রুম টার্গেট করে ভারী মর্টার হামলা চালিয়েছেন।
– খান ইউনিসে দখলদার বাহিনীর একটি বুলডোজারে শাওয়াজ ডিভাইস দিয়ে হামলা চালিয়েছেন আল-কাসসাম ব্রিগেডের যোদ্ধারা।
– খান ইউনিসে একটি বাড়িতে অবস্থান নেওয়া জায়োনিস্ট পদাতিক বাহিনীর একটি দলকে হামলা চালিয়ে হতাহত করেছেন আল-কাসসাম মুজাহিদিন।
– খান ইউনিসের বনী সুহাইলাতে ৩টি জায়োনিস্ট সামরিক যানে হামলা চালিয়েছেন আল-কাসসাম ব্রিগেড।
– খান ইউনিসের পূর্বে আরও একটি জায়োনিস্ট সামরিক যানে হামলা চালিয়েছেন। এতে গাড়িটিতে আগুন ধরে যায়।
– খান ইউনিসের ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্শ্ববর্তী এলাকায় দখলদার বাহিনীর একটি মারকাভা ট্যাংক ও দুটি এপিসিতে ইয়াসিন ১০৫ দিয়ে হামলা করেছেন আল-কাসসাম মুজাহিদিন।
– খান ইউনিসে একটি ভবনে লুকানো দখলদার জায়োনিস্ট স্পেশাল বাহিনীর সাথে মেশিনগান দিয়ে লড়াই করেছেন মুজাহিদগণ। এতে দখলদার বাহিনীর কতিপয় সৈন্য আহত ও নিহত হয়েছে।
– নুসেইরাত ক্যাম্পের উত্তরপূর্বে দখলদার বাহিনীর একটি মারকাভা ট্যাংকে ইয়াসিন ১০৫ দিয়ে হামলা করেছেন আল-কাসসাম ব্রিগেড। এরপর জায়োনিস্ট সৈন্যদের উদ্ধারে আরেকদল জায়োনিস্ট এলে, তাদের উপর মর্টার হামলা করেছেন মুজাহিদগণ।
– খান ইউনিসে একটি জায়োনিস্ট বুলডোজার ঘিরে ছিল কতিপয় দখলদার সৈন্য। আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদগণ সেটিতে অ্যান্টি-আর্মার ও অ্যান্টি-পার্সনেল ডিভাইস ব্যবহার করে হামলা চালিয়েছেন।