
কক্সবাজার জেলা পরিষদে ঘুষ লেনদেনের সময় বিএনপি নেতা কামরুল হাসানকে হাতেনাতে আটক করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তবে মূল অভিযুক্ত জেলা পরিষদের নিম্নমান সহকারী রেজাউল করিম কৌশলে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৮ মে) গ্রেপ্তারকৃত কামরুল হাসানকে আদালতে হাজির করা হলে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শ্রীজ্ঞান তঞ্চঙ্গাঁ তাকে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেয়। আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও দেয় সে।
মামলার এজাহারে বলা হয়, কুতুবদিয়ার বাসিন্দা আজিজুল হক কক্সবাজার জেলা পরিষদের জমিতে দোকান নির্মাণ করে ভাড়া দিচ্ছিল। এ সময় রেজাউল করিম তার কাছ থেকে তিন লাখ টাকা ঘুষ দাবি করে। মঙ্গলবার বিকেলে আজিজুল ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জেলা পরিষদে গেলে রেজাউল করিম টাকা নিয়ে তা পাশে থাকা কামরুলের হাতে দেয়।
ঘুষ লেনদেনের এ সময় দুদকের ফাঁদ পাতা টিম রুমে ঢুকে কামরুল হাসানকে হাতে নাতে ৫০ হাজার টাকাসহ আটক করে। পরে দুদকের সহকারী পরিচালক মো. শাখাওয়াত হোসেন বাদী হয়ে রেজাউল করিম ও কামরুল হাসানের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে।
তথ্যসূত্র:
১. ঘুষ লেনদেনের সময় হাতেনাতে আটক বিএনপি নেতা
– https://thedailycampus.com/crime-and-discipline/202860