পাকিস্তান ভিত্তিক জনপ্রিয় ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী ‘টিটিপি’ গত ১০-১৫ জানুয়ারি দেশটির গাদ্দার সামরিক বাহিনীর কয়েকটি ঘাঁটির উপর বেশ কিছু বীরত্বপূর্ণ অভিযান চালিয়েছেন। যাতে কমপক্ষে ২০ গাদ্দার সেনা হতাহত হয়েছে।
তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের (টিটিপি) মুখপাত্র কর্তৃক গত ১০ জানুয়ারি জারি করা টুইটার বার্তা থেকে জানা যায়, প্রতিরোধ যোদ্ধারা খাইবার প্রদেশের ডেরা ইসমাইল-খান জেলায় দেশটির গাদ্দার সামরিক বাহিনীর উপর ২টি পৃথক হামলা চালিয়েছেন। যাতে ১ সেনা সদস্য নিহত এবং অন্য ১ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে। সেই সাথে প্রতিরোধ যোদ্ধারা দুটি অস্ত্রও গনিমত পেয়েছেন।
এরপর ১২ জানুয়ারি মুখপাত্রের জারি করা অপর এক বার্তা থেকে জানা যায়, দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানের গোরগোরা সীমান্ত এলাকায় মুজাহিদগণ গাদ্দার সেনাদের একটি সামরিক কনভয়ে অতর্কিত হামলা চালান। হামলায় মুজাহিদগণ RPG7 এবং অন্যান্য হালকা ও ভারী অস্ত্র ব্যবহার করেন। মুজাহিদদের এই হামলায় অন্তত ৩ গাদ্দার সেনা আহত হয়।
এমনিভাবে ১৩ তারিখে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়, টিটিপির মুজাহিদগণ উত্তর ওয়াজিরিস্তান ও বান্নু জেলায় ২টি পৃথক হামলা চালিয়েছেন। এর মধ্যে ওয়াজিরিস্তানে মুজাহিদদের স্নাইপার হামলায় ৩ গাদ্দার সেনা নিহত হয়।
অপরদিকে বান্নু জেলার মান্দাই এলাকায় এক গাদ্দার এম.আই অফিসারকে গুলি করেন মুজাহিদগণ। এতে ঐ গাদ্দার অফিসার গুরুতর আহত হয়।
অন্যদিকে ১৪ জানুয়ারি মুখপাত্র মুহাম্মদ খোরাসানী তাঁর টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে জারি করা বিবৃতিতে জানান, মুজাহিদগণ খাইবার ও জানি-খাইল জেলায় শত্রুদের গাড়িবহরে ২টি সফল হামলা চালিয়েছেন।
যাতে এক এফ.সি কর্মকর্তা ও এক সেনা সদস্য আহত হয়, সেই সাথে অন্য এক সেনা সদস্য নিহত হয়।
অপরদিকে মুহাম্মদ খোরাসানী ১৫ তারিখে জারি করা বিবৃতিতে বলেন, মুজাহিদগণ উত্তর ওয়াজিরিস্তানে এফসি কর্মীদের একটি গাড়িতে সফল বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়েছেন। যাতে গাড়িটি ধ্বংস হয়ে যায়। এসময় গাড়িতে থাকা কমপক্ষে ২ সদস্য নিহত এবং অপর ১ সদস্য গুরুতর আহত হয়েছে।
একই এলাকায় গাদ্দার সেনাদের একটি সামরিক ঘাঁটিতেও হামলা চালান মুজাহিদগণ। যাতে ৩ গাদ্দার সৈন্য নিহত এবং অন্য ২ সৈন্য আহত হয়।
এদিন জেলাটির আসাদ-খাইল এলাকায় গাদ্দার সেনাবাহিনীর একটি টহল দলকে টর্গেট করে বোমা হামলা চালান মুজাহিদগণ। এতে বেশ কিছু সৈন্য নিহত ও আহত হয়েছে বলে জানা যায়।
alhamdulillah
আলহামদুলিল্লাহ চুম্মা আলহামদুলিল্লাহ, এদিকটায় আমাদের লক্ষনীয়, পাকিস্তান গাদ্দারদের দুর্বল করে সহজেই কাশ্মীর যোদ্ধকে শক্তিশালি করতে হবে ইনশাআল্লাহ আমরাও তাতে অংশ নিব ইনশাআল্লাহ, আল্লাহ আমাদের কবুল করুন আমিন
খুব দুঃখ হয়, এরাতো আমাদের ভাইই ছিলো। যদি তারা আমাদের মতই দ্বীন কায়েমের সংগ্রামে অংশ করত।কিন্তু তারাতো তাদের ঈমানকে বিক্রি করে দিয়েছে।
বাংলাদেশের বাহিনীগুলোর শিক্ষা নেয়া উচিত এর থেকে।
Alhamdulillah
a few days ago PAK army say Muhammad Khorasani has been dead, now we know their information is wrong.