• গাজা সিটিতে ত্রাণ নিতে জড়ো হওয়া ফিলিস্তিনিদের উপর আবারো গুলিবর্ষণ করেছে ইসরায়েল। এতে নিহত হয়েছেন অন্তত ৬ জন, আহত কমপক্ষে ৯।
• দক্ষিণ গাজায় কার্যক্ষম থাকা জাতিসংঘের কয়েকটি সহায়তা সামগ্রী গুদামের মধ্যে একটিতে ইসরায়েলি বিমান হামলায় জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থার ১ জন স্টাফ সহ মোট ৫ জন নিহত হয়েছে।
• দখলদার ইসরায়েলি আর্মির মুখপাত্র ড্যানিয়েল হেগারি একটি পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে। এতে সে রাফাহতে অবস্থানরত ১.৪ মিলিয়ন ফিলিস্তিনিকে মধ্য গাজার বিক্ষিপ্ত কিছু এলাকায় রাখার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে, যাতে করে তারা যেন গাজায় পরিকল্পিতভাবে তাদের হামলাগুলো চালাতে পারে।
• দক্ষিণ লেবাননে হিজবুল্লাহর বেশকিছু স্থাপনায় ইসরায়েল হামলা চালিয়েছে। এর কিছু সময় আগেই তারা আবার তায়ের শহরে হামাসের এক সদস্যকে হত্যা করেছে। হিজবুল্লাহও গোলান মালভুমিতে ইসরায়েলের কিছু সামরিক স্থাপনায় হামলার বাদী করেছে।
• দক্ষিণ আফ্রিকা জানিয়েছে, তাদের কোন নাগরিক যদি ইসরায়েলের হয়ে গাজায় যুদ্ধ করে, তাহলে ফেরত আসার পর তাকে গ্রেফতার করা হবে।
• ১৩ মার্চ ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীর উপর ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ বাহিনীগুলোর হামলার কিছু সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
— আল-আকসা শহীদ ব্রিগেড:
🔻 আল-জাইতুনের দক্ষিণে ইসরায়েলি সেনা এবং তাদের যানবাহনের সমাবেশস্থলে ৬০মি.মি. ক্যালিবারের মর্টার নিক্ষেপ করেছে।
🔻 আল-আকসা শহীদ ব্রিগেড গত ২৪ ঘণ্টায় গাজার উপকণ্ঠে এবং খান ইউনিসের পশ্চিমে দখলদার সেনাদের বিরুদ্ধে ১৭ টি অভিযান চালিয়েছে, দখলদার সেনাদের সাথে সশস্ত্র সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছে এবং দখলদার সেনা ও তাদের সমরযানগুলোকে আর্টিলারি হামলার লক্ষ্যবস্তু বানিয়েছে। এসময় তাদের হাতে অসংখ্য শত্রুসেনা হতাহতের শিকার হয়েছে।
— মুজাহিদিন ব্রিগেড:
🔻 উত্তর গাজার বেইত লাহিয়ার উত্তরে দখলদার ইসরায়েলই বাহিনীর একটি Evo Max 4-T ড্রোন জব্দ করেছে।