দীর্ঘ ৯ বছরের যুদ্ধ শেষে গত ১৫ আগস্ট সম্পূর্ণরূপে মালি ছাড়তে বাধ্য হয়েছে ক্রুসেডার ফ্রান্স। কিন্তু বিদায়ের এই “সুভসময়টাতে”ও ফ্রান্সকে খালি হাতে যেনো বিদায় দিতেই পারছিলো না আল-কায়েদা। ফলে ফ্রান্সের শূন্য হাতে পূর্ণতা আনতে দখলদার সেনাদের কফিন দিয়েই বিদায় জানালো ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা।
আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট মিডিয়া সূত্র নিশ্চিত করেছে যে, প্রতিরোধ বাহিনী ‘জেএনআইএম’ এর বীর মুজাহিদগণ সম্প্রতি মালির তৃসীমান্ত অঞ্চলে একটি সফল অভিযান পরিচালনা করছেন। যাতে ক্রুসেডার ফ্রান্সের অন্তত ২ সৈন্য নিহত এবং আরও কতক সৈন্য আহত হয়েছে।
সূত্রটি জানায় যে, গত ১০ আগস্ট বুধবার মালির পূর্ব মেনাকা অঞ্চলে বরকতময় এই হামলাটি চালানো হয়। যা ক্রুসেডার ফ্রান্সের একটি সামরিক কনভয় টার্গেট করে চালানো হয়েছিলো। মনে করা হয় যে, কনভয়টি মালি ছাড়ার লক্ষ্যে সীমান্ত হয়ে নাইজারের দিকে যাচ্ছিল। যাতে বহু সংখ্যক ক্রুসেডার সৈন্য হতাহত হয়। এসময় মুজাহিদদের বিস্ফোরক ডিভাইস বিস্ফোরণে ক্রুসেডারদের ২টি সাঁজোয়া যানও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
উল্লেখ্য, ফ্রান্সের এই বিদায় মুহূর্তে নতুন চেহারায় পুরোনো শত্রুর আগমনকে নিজেদের ভাষায় স্বাগত জানায় আল-কায়েদা। সেই লক্ষ্যেই গত ১৩ আগস্ট মালির মোপ্তি অঞ্চলের বান্দিয়াগারা শহরে একটি অসাধারণ হামলা চালান মুজাহিদগণ। ‘জেএনআইএম’ সংশ্লিষ্ট মিডিয়া সূত্র জনায়, উক্ত হামলাটি রাশিয়ার ভাড়াটে “ওয়াগনার” সেনাদের উপর চালানো হয়েছে। যাতে রুশ ভাড়াটে বাহিনীর অন্তত ৪ সৈন্য ঘটনাস্থলেই মারা যায়। বাকিরা আহত অবস্থায় পালিয়ে যায়।
ইনশাআল্লাহ, খুব শীঘ্রই মালিতে রাশিয়ার শেষটাও আমরা খুব আনন্দের সাথে উপভোগ করবো। যেদিন মুসলিম উম্মাহ, পশ্চিম আফ্রিকার বুকে বৃহত্তর এক ইসলামি ইমারাহ্ প্রতিষ্ঠা হতে দেখবে। বিইযনিল্লাহ্।
আলহামদুলিল্লাহ ভাই সুন্দর একটা নিউজ