সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুর সবচাইতে সুরক্ষিত একটি হোটেলে গত রাতে হামলা শুরু করেছে ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব। যা আজ দ্বিতীয় দিনেও চলমান রয়েছে।
আঞ্চলিক সূত্র মতে, গত ১৯ আগস্ট রাতের প্রথমাংশে রাজধানী মোগাদিশুর একটি আবাসিক এলাকায় হামলা চালাতে শুরু করেছে আশ-শাবাব যোদ্ধারা। হামলাটি রাজধানীতে ৪টি সামরিক চেকপোস্ট দ্বারা সুরক্ষিত “হায়াত হোটেলে” চালানো হয়েছে। চারতলা বিশিষ্ট বৃহৎ আকারের এই হোটেলটি দেশটির গাদ্দার এমপি, মন্ত্রী ও সামরিক কর্মকর্তাদের বেহায়াপনার জন্য রাত্রি উদযাপনে প্রসিদ্ধ ছিলো। আর এমনই একটি হোটেলকে টার্গেট করে পর পর ২টি ইস্তেশহাদী হামলা চালান মুজাহিদগণ। যার মাধ্যমে হোটেলের প্রতিরোধ সক্ষমতা ধ্বংস করে দেন মুজাহিদগণ। এরপরই অন্যান্য ইনগিমাসী মুজাহিদগণ হোটেলে ঢুকে পড়েন এবং এর নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে নেন।
আশ-শাবাব মুজাহিদিন কর্তৃক হোটেল নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরই সেখানে শুরু হয় তীব্র লড়াই। লড়াইয়ের শুরু ভাগেই আশ-শাবাবের হামলায় গুরুতর আহত হয় দেশটির গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান এবং পুলিশ বাহিনীর প্রধান। যাদেরকে রক্তাক্ত অবস্থায় ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নিতে দেখা যায়। সেই সাথে আরও ডজনখানেক সৈন্য হতাহত হয়।
লড়াই শুরু হওয়ার ৪ ঘন্টার মাথায় অভিযানে অংশগ্রহণকারী একজন মুজাহিদ আল-আন্দালুস রেডিও স্টেশনে যোগাযোগ করেন, তিনি জানান যে, মুজাহিদদের হামলায় তখন পর্যন্ত দুই ডজনেরও বেশি কর্মকর্তা নিহত হয়েছে। বাকিরা মুজাহিদদের অবরোধে আছে। সেই সাথে দেশটির গাদ্দার বাহিনী তখন পর্যন্ত ৯ বার হোটেলে প্রবেশের চেষ্টা করে। কিন্তু ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের প্রবল হামলার সামনে তা প্রতিবারই ব্যর্থ হয়।
শত্রুবাহিনী মুজাহিদদের হাত থেকে হোটেলের নিয়ন্ত্রণ নিতে যখন ব্যর্থ হয়, তখন তারা হোটেলে আটকা পড়া তাদের মিত্রদের কথা ভুলে গিয়েই ভারী কামান, রকেট ও মর্টার দ্বারা হোটেলে আঘাত করে। সেই সাথে গাদ্দার তুরস্কের দেওয়া ড্রোনগুলি থেকে হোটেলে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ে। ফলে হোটেলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। পাশাপাশি বেসামরিক এলাকায় গাদ্দার বাহিনীর ছুড়া এসব মারণাস্ত্রগুলি আঘাত হানছে। ফলে একটি বাড়ির নবদম্পতি সহ অন্তত ২০ জন হতাহত হয়েছে। হয়তো হলুদ মিডিয়াগুলো এই হতাহতের ঘটনাকেও কিছুক্ষণ পর আশ-শাবাবের মাথায় চাপানোর চেষ্টা করবে। কেননা প্রতিটি হামলার পরে সংবাদ মাধ্যমগুলোর এমন চিত্রই দেখা গেছে।
এমন পরিস্থিতিতে আশ-শাবাব যোদ্ধারা, হোটেলে আটকা পড়া এমপি মন্ত্রীদের সাথে থাকা নারী ও শিশুদের ভোর রাতে নিরাপদে হোটেল থেকে বের করে দেয়।
ভোর রাতে আশ-শাবাবের সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র শাইখ আবদুল আজিজ আবু মুসা’আব (হাফি) আল-আন্দালুস রেডিওকে জানান যে, হোটেলে চলমান অভিযানটি পরিকল্পনা অনুযায়ী চলছে এবং যেখানে অনেক বিদেশি দখলদার কর্মকর্তারাও হোটেলের ভিতরে আছে।
গতকাল সন্ধ্যায় শুরু হওয়া যুদ্ধ এখন পর্যন্ত চলছে। আমাদের বাহিনী এখনও শত্রুদের আশ্রয় কেন্দ্রের নিয়ন্ত্রণ ধরে রেখেছেন। ধর্মত্যাগী মিলিশিয়া ও কুফ্ফার বাহিনী অনেক চেষ্টা করেছে হোটেলের নিয়ন্ত্রণ নিতে, কিন্তু ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনীর কিংবদন্তিরা, আল্লাহর ইচ্ছায় তাদেরকে হাঁটু গেড়ে বসতে বাধ্য করেছেন এবং তাদের অনেক ক্ষতি সাধন করে চলছেন।
মুখপাত্র যোগ করেছেন যে, আমাদের কমান্ডোরা জানিয়েছে যে, তাদের হামলায় হোটেলের ভিতরে শত্রুদের অনেক মৃতদেহ পড়ে রয়েছে এবং বাকিদেরকে এখনও মুজাহিদরা চিহ্নিত করে করে হত্যা করছেন। অপরদিকে “শত্রুরা বিল্ডিংটি সম্পূর্ণভাবে ভেঙে ফেলার চেষ্টা করছে, তারা ভারী অস্ত্র দিয়ে হোটেলে আঘাত করছে, তাদের বন্ধুদের যত্ন নেওয়ার কোন চিন্তা ছাড়াই, যারা এখনও হোটেলের ভিতরে আটকে আছে,”।
যাইহোক এই নিউজটি লেখা পর্যন্ত (৩:৪৫ মিনিট) হোটেলে আশ-শাবাবের অভিযান ২০ ঘন্টা অতিক্রম করেছে।
বিস্তারিত জানতে সাথেই থাকুন…
আলহামদুলিল্লাহ 🤲🤲🤲🤲
ইনশাআল্লাহ,
মাশরিক থেকে মাগরিব পর্যন্ত পুরো অঞ্চলে খুব শীঘ্রই ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় নিবে এবং (লা ইলাহা ইল্লাল্লাহর) কালো পতাকা উড়বে, হয়তো সেই দিনগুলো আর বেশি দেরি নাই।
আল্লাহ কাউকে না কাউকে দিয়ে তার দ্বীন ঠিকই বিজয়ী করে নিবে। আমার অবস্থানটা কোথায়? সেটা মেজারমেন্ট করে নিতে হবে। দিনশেষে আমি কি মুসলিমদের শরীয়ত কায়েমের সহযোগী হচ্ছি? নাকি তাগুতের তাবেদারি করে তাদের অবস্থান শক্তিশালী করছি। সেটা নফসের সাথে বোঝাপড়া করে ঠিক করে নিতে হবে।
বাহিনী দুটাই! তাগুত এর বাহিনী এবং আল্লাহর বাহিনী।
জান্নাতি দল আর জাহান্নামি দল
চলুক ইনশাআল্লাহ
এই হামলা নিয়ে কুফফার মিডিয়া মিথ্যা প্রচার করছে, বলছে সাধারণ মানুষের উপর হামলা করছে আল শাবাব।
আলহামদুলিল্লাহ নিউজটা পেয়ে ভালো লাগলো!
আলহামদুলিল্লাহ,, মনে হচ্ছে খুব শিগ্রই আমরা আরো কিছু শক্তিশালী ইসলামি ইমারত পেতে যাচ্ছি,ইনশাআল্লাহ। যার সমষ্টিই অধুর ভবিষ্যতে ইসলামি খেলাফত রূপে দেখবে পৃথিবীর মানুষ। আমরা সবাই নিজের অবস্থান যাচাই করে নিই।
আমরা কোন শিবিরে?
—তানজিম কাদিয়াতুল জিহাদ—
ইনশাআল্লাহ,
মাশরিক থেকে মাগরিব পর্যন্ত পুরো অঞ্চলে খুব শীঘ্রই ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় নিবে এবং (লা ইলাহা ইল্লাল্লাহর) কালো পতাকা উড়বে, হয়তো সেই দিনগুলো আর বেশি দেরি নাই।
আল্লাহ কাউকে না কাউকে দিয়ে তার দ্বীন ঠিকই বিজয়ী করে নিবে। আমার অবস্থানটা কোথায়? সেটা মেজারমেন্ট করে নিতে হবে। দিনশেষে আমি কি মুসলিমদের শরীয়ত কায়েমের সহযোগী হচ্ছি? নাকি তাগুতের তাবেদারি করে তাদের অবস্থান শক্তিশালী করছি। সেটা নফসের সাথে বোঝাপড়া করে ঠিক করে নিতে হবে।
বাহিনী দুটাই! আল্লাহর বাহিনী এবং তাগুত এর বাহিনী
জান্নাতি দল আর জাহান্নামি দল
ফালিল্লাহিল হামদ
Alhamdulillah
Alhamdulillah…
‘আল্লাহু আকবার’ (اللَّهُ أَكْبَرُ)
আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ্ আপনি আমাদের ভাইদের সাহায্য করুন। তাদের পাগুলোকে দৃঢ়পদ রাখুন। তাদের হাতগুলোকে মজবুত রাখুন। তাদের অন্তরগুলোকে আপনার দিকে স্থির রাখুন। আমিন
‘আল্লাহু আকবার’ (اللَّهُ أَكْبَرُ)
আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ্ আপনি আমাদের ভাইদের সাহায্য করুন। তাদের পাগুলোকে দৃঢ়পদ রাখুন। তাদের হাতগুলোকে মজবুত রাখুন। তাদের অন্তরগুলোকে আপনার দিকে স্থির রাখুন।
Alhamdulillah