পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার প্রশাসনের সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে একের পর এক সফল হামলা চালিয়ে যাচ্ছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এতে প্রতিদিন ডজনকে ডজন গাদ্দার ও কুফ্ফার সৈন্য হতাহত হচ্ছে। সেই সূত্র ধরে আজ ২৭ নভেম্বর রবিবারেও দেশটিতে বেশ কিছু সফল হামলা চালিয়েছেন তাঁরা।
আঞ্চলিক সংবাদ সূত্র শাহাদাহ এজেন্সির রিপোর্ট থেকে জানা যায়, এদিন প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব সোমালিয়ায় যেসব অভিযান পরিচালনা করছেন, তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে রাজধানী মোগাদিশু ও বে রাজ্যে পরিচালিত হামলা। যাতে অন্তত ২০ সৈন্য নিহত এবং আরও ২৪ এর বেশি সৈন্য আহত হয়েছে।
সূত্রমতে, হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন এদিন তাদের প্রথম হামলাটি চালিয়েছেন রাজধানী মোগাদিশুর ‘ইলশা’ জেলায়। যেখানে গাদ্দার সোমালি স্পেশাল ফোর্সের একটি সামরিক কনভয় টার্গেট করে শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরণ ঘটান মুজাহিদগণ। এতে সেনাদের বহনকারী একটি ট্রাক ধ্বংস হয়, আর অন্য কয়েকটি গাড়ি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। ফলশ্রুতিতে সোমালি স্পেশাল ফোর্সের অন্তত ১২ সৈন্য নিহত এবং আরও ২০ এর বেশি সৈন্য আহত হয়েছে।
আজ শাবাব-মুজাহিদিন তাদের দ্বিতীয় সফল অভিযানটি পরিচালনা করেন বে রাজ্যের ‘কানসাহদেরী’ শহরে। শাবাব নিয়ন্ত্রিত এই শহরটিতে সোমালি বাহিনী অগ্রসরের ব্যর্থ চেষ্টা চালায়। কিন্তু প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা তীব্র প্রতিরোধ গড়ে তুলেন, ফলে শহরটিতে গাদ্দার সোমালি বাহিনী ও শাবাব যোদ্ধাদের মাঝে দীর্ঘক্ষণ তীব্র সম্মুখ লড়াই সংঘটিত হয়।
কিন্তু এই যুদ্ধে আশ-শাবাবের কাছে শোচনীয়ভাবে পরাজয় বরণ করে গাদ্দার সোমালি বাহিনী। সেখানে আশ-শাবাব মুজাহিদদের হাতে অন্তত ৮ গাদ্দার সৈন্য নিহত এবং আরও ৪ এর বেশি সৈন্য আহত হয়। এসময় অন্যরা অসংখ্য অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম যুদ্ধের ময়দানে ফেলেই পালিয়ে যায়, যা মুজাহিদগণ গনিমত হিসাবে লাভ করেন, আলহামদুলিল্লাহ।
Alhamdulillah
আলহামদুলিল্লাহ
মুগাদিসু সরকারের প্রেসিডেন্ট হাসান অল্পের জন্য মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পেলেন।গতরাতে ভেলি প্লেসে ভয়াবহ আক্রমন করে এ এস সফলতা দেখিয়েছে।এখনও লড়াই চলছে।