ইসলামের নামে পাকিস্তান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হলেও কোনোদিন এই ভূখণ্ডের মানুষ এখানে প্রকৃত ইসলাম বাস্তবায়ন হতে দেখেনি। দেখেছে শুধু এই রাষ্ট্রের জুলুম, নির্যাতন ও মুসলিমদের সাথে বারবার বিশ্বাসঘাতকতা এবং কাফেরদের সাথে ঘনিষ্ঠতা। এসবই এই রাষ্ট্রের রন্ধ্রে রন্ধ্রে মিশে আছে। ফলে বিশ্ব দেখেছে পূর্ব পাকিস্তান (বাংলাদেশ), সোয়াত, ওয়াজিরিস্তান ও বেলুচিস্তানের মতো অঞ্চলগুলোতে পাকিস্তান রাষ্ট্রের ভয়াবহ সব সামরিক আগ্রাসন।
আর এখন নিজেদের পশ্চিমা মনিবদের ইন্ধনে এই আগ্রাসন তারা চাপিয়ে দিতে চায় প্রতিবেশি মুসলিম ভূখণ্ড ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানে। তাই তো পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী গত ১ জানুয়ারি অভিযোগ করে বলেছে, “আফগানিস্তান এখন টিটিপির অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে। তাই আফগানিস্তানে টিটিপির নিরাপদ আশ্রয়ে হামলা করার অধিকার ইসলামাবাদের রয়েছে।”
পাকি-স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর এমন উস্কানিমূলক মন্তব্যের জন্য IEA পাকিস্তানের কঠোর নিন্দা করেছে। এ বিষয়ে ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী মোল্লা মুহাম্মদ ইয়াকুব (হাফি.) বলেন, “পাকিস্তানের অভ্যন্তরে টিটিপির শক্তিশালী কেন্দ্র ও অস্তিত্বের প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও দেশটির কর্তৃপক্ষের এই ধরনের দাবি চরম উস্কানিমূলক এবং ভিত্তিহীন, যা দুই প্রতিবেশী দেশের সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করছে।”
এসময় মোল্লা মুহাম্মদ ইয়াকুব (হাফি.) আরও বলেন, “আফগানিস্তান লা-ওয়ারিস নয়। আমরা প্রতিবারের মতোই দেশের আঞ্চলিক অখণ্ডতা ও স্বাধীনতা রক্ষা করতে প্রস্তুত। আর নিজ ভূমি রক্ষা করার ক্ষেত্রে আমাদের সবার চেয়ে ভালো অভিজ্ঞতা রয়েছে।”
এদিকে ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের দোহা-ভিত্তিক রাজনৈতিক নেতা এবং ডিপুটি প্রধানমন্ত্রীর উপপ্রধান শাইখ আহম ইয়াসির (হাফি.), ১৯৭১ সালের যুদ্ধে বাংলাদেশের কাছে হেরে ভারতের কাছে পাকিস্তানি সেনাদের আত্মসমর্পনে একটি ছবি দেখিয়ে কটূক্তি করে বলেন, “চমৎকার স্যার! আফগানিস্তানকে সিরিয়ায় তুরস্কের অভিযানের মতো ভাববেন না। এটি গর্বিত আফগানিস্তান, যা অনেক সম্রাজ্যকে কবর দিয়েছে। আমাদের উপর যদি সামরিক আগ্রাসনের কথা ভাবেন, তাহলে ভারতের সাথে সামরিক চুক্তির লজ্জাজনক পুনরাবৃত্তি ঘটবে। তাই বিব্রতকর পরিস্থিতি এড়াতে আফগানিস্তান থেকে দূরে থাকুন।”
উপরদিকে পাকিস্তানের এক কর্মকর্তা ইমারাতে ইসলামিয়াকে ইঙ্গিত করে বলে যে, “সন্ত্রাসী এবং তাকে আশ্রয় ও সহায়তাকারী উভয়ই সামান অপরাধী। তাই উভয়ের রক্ত আমাদের জন্য বৈধ।”
পাকিস্তানের এমন বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় একজন তালিবান মুজাহিদ বলেন, “আপনার দেশ ২০ বছর ধরে একটি আগ্রাসী বাহিনীকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে হামলা চালানোর জন্য আশ্রয় দিয়েছে, কয়েক দিরহামের বিনিময়ে উম্মাহর বীর মুজাহিদ ও বোনদেরকে আমেরিকার কাছে বিক্রি করেছে, আপনার দেশ থেকেই অসংখ্য বিমান ও ড্রোন উড়েছে, যেগুলো শত শত মাদ্রাসা, মসজিদ, বাড়িঘর ও দোকানপাট ধ্বংস করেছে, যেসব হামলায় শহিদ হয়েছে হাজার হাজার নিরপরাধ মানুষ। তাই আপনিই সিদ্ধান্ত নিন, পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রের রক্তের বৈধতা কতটুকু আছে।”
পাকিস্তানের এমন বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় একজন তালিবান মুজাহিদ বলেন, “আপনার দেশ ২০ বছর ধরে একটি আগ্রাসী বাহিনীকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে হামলা চালানোর জন্য আশ্রয় দিয়েছে, কয়েক দিরহামের বিনিময়ে উম্মাহর বীর মুজাহিদ ও বোনদেরকে আমেরিকার কাছে বিক্রি করেছে, আপনার দেশ থেকেই অসংখ্য বিমান ও ড্রোন উড়েছে, যেগুলো শত শত মাদ্রাসা, মসজিদ, বাড়িঘর ও দোকানপাট ধ্বংস করেছে, যেসব হামলায় শহিদ হয়েছে হাজার হাজার নিরপরাধ মানুষ। তাই আপনিই সিদ্ধান্ত নিন, পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রের রক্তের বৈধতা কতটুকু আছে।”
আল্লাহ আকবর,, মাসাআল্লাহ বীর বাহাদুরদের সন্তানেরা বীর বাহাদুরই হয়,,, আল্লাহ তুমি আমাকে কালেমার পতাকা তলে হিজরত করার তাওফীক দান করেন, অথবা আলকায়েদার দ্বীন বিজয়ী কাফেলায় ফেদায়ী মুজাহিদ হিসেবে কবুল করেন, সবুজ পাখি হবার তাওফিক দান করেন।
আল্লাহ আকবর,, মাসাআল্লাহ বীর বাহাদুরদের সন্তানেরা বীর বাহাদুরই হয়,,, আল্লাহ তুমি আমাকে কালেমার পতাকা তলে হিজরত করার তাওফীক দান করেন, অথবা আলকায়েদার দ্বীন বিজয়ী কাফেলায় ফেদায়ী মুজাহিদ হিসেবে কবুল করেন, সবুজ পাখি হবার তাওফিক দান করেন।
আল্লাহ তা’আলা আমাদের ইমারাহ কে আরো শক্তিশালী করুন,,,,,মুসলিম উম্মাহ তাকিয়ে আছে তাঁদের প্রতি,,,,হিসাবের খাতায় অনেক বাকি পরে আছে,,, গাদ্দার, মুনাফিকদের হিসাব চুকাতে সর্বদা আমাদেরকে ইমারাহ’র পাশে থাকতে হবে,
আমাদের নেক দু’আয় তানজিমের ভাইদের কেও স্বরণ রাখা উচিত মুসলিম উম্মার মুক্তির জন্য…………….
আল্লাহ ইমারাহ’র ও তানজিমে’র মুজাহিদিন সহ সকল মুজাহিদ ভাইদেরকে হিফাজত করুন।আমীন
আল্লাহু আকবার, উম্মাহের এ বীরদের থামানোর কেউ নেই ইনশাআল্লাহ। তারা এগিয়েই যাবে, তারাই রবের কালিমা বুলন্দ করার আসল সেনা!!
আল্লাহু আকবার