• জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক আদালতে গাজায় ইসরায়েলের চালানো গণহত্যার বিরুদ্ধে মামলা করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। ২৬শে জানুয়ারি কথিত এই আন্তর্জাতিক আদালত নামমাত্র একটি সিদ্ধান্ত দিয়েছে। তারা ইসরায়েলকে বলেছে, ইসলায়েলের ক্ষমতার মধ্যে থেকে গাজায় গণহত্যা বন্ধ করতে। গাজায় যুদ্ধবিরতির আহ্বানও জানায়নি কথিত এই আন্তর্জাতিক আদালত। এ বিষয়ে ফিলিস্তিনিরা হতাশা প্রকাশ করেছেন। এই মামলা চলবে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক আদালত। কতদিন এই মামলা চলবে তা অনির্দিষ্ট।
• খান ইউনিসের আল-আমাল এবং নাসের হাসপাতালকে ঘিরে রেখে নির্বিচারে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল।
• খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালে লোড শেডিং দেখা দিয়েছে।
• ডক্টরস উইদাউট বর্ডার সতর্ক করেছে যে, নাসের হাসপাতালে লোড শেডিং দেখা দেওয়ায় ফিলিস্তিনিদের জন্য গাজায় আর কোনো কার্যক্ষম স্বাস্থ্য ব্যবস্থা থাকবে না।
• ফিলিস্তিনি শরণার্থী বিষয়ক জাতিসংঘের ত্রাণ সংস্থার জন্য অর্থ দেওয়া বন্ধ করে দেবে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। কারণ দখলদার ইসরায়েল জানিয়েছে, এই সংস্থার কিছু কর্মী ৭ই অক্টোবরের হামলায় অংশ নিয়েছেন। জাতিসংঘও কয়েকজন কর্মীকে বরখাস্ত করেছে!
• ইয়েমেনি সশস্ত্র বাহিনী (হুথি) এডেন উপসাগরে জাহাজবিধ্বংসী মিসাইল দিয়ে একটি ব্রিটিশ তেলবাহী জাহাজ মারলিন লোয়ানডাকে সফলভাবে আঘাত করেছেন। এতে জাহাজে বিশাল আগুন লেগেছে বলে জানায় হুথিরা।
• ২৬শে জানুয়ারিতে দখলদার জায়োনিস্ট বাহিনীর উপর ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হামলার বিবরণ:
আল-কাসসাম ব্রিগেড:
• দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসে একটি ভবনে অবস্থান করছিল জায়োনিস্ট বাহিনী। তাদের উপর একটি অ্যান্টি-পার্সনেল রকেট দিয়ে হামলা চালিয়ে এক জায়োনিস্ট সৈন্যকে নিহত এবং আরেকজনকে আহত করেছেন মুজাহিদগণ।
• গাজা শহরের শেখ আজলীন এলাকায় ৮ সদস্যের জায়োনিস্ট পদাতিক বাহিনীর উপর হামলা চালিয়েছেন। শত্রুসেনারা হতাহত হয়েছে।
• বিভিন্ন এলাকায় দখলদার বাহিনীর ৬টি মারকাভা ট্যাংক এবং একটি সামরিক ডি৯ বুলডোজার ধ্বংস করেছেন।
• মাগাঝি ক্যাম্পের উত্তরপশ্চিমে একটি টানেলের মুখে ৭ ইসরায়েলি সৈন্যকে অ্যাম্বুশ করেছেন মুজাহিদগণ। এতে দখলদার সৈন্যরা হতাহত হয়েছে।
• মাগাঝি ক্যাম্পে দখলদার বাহিনীর সামরিক বহরে ইয়াসিন ১০৫ দিয়ে হামলা করেছেন।
আল-কুদুস ব্রিগেড:
• খান ইউনিসের পশ্চিমে এক জায়োনিস্ট সৈন্যকে স্নাইপার হামলার শিকার বানিয়েছেন।
• খান ইউনিসের দক্ষিণ-পশ্চিম ও পশ্চিমাঞ্চলে জায়োনিস্ট বাহিনীর সামরিক যান এবং সৈন্যদের উপর মর্টার হামলা করেছেন।
• আশকালান, সেরেরত, নির আম, এবং উত্তর গাজার কিছু দখলদারদের অবস্থানে রকেট হামলা চালিয়েছেন।
• শুজাইয়ার পূর্বে জায়োনিস্ট গোয়েন্দা ড্রোন ভূপাতিত করেছেন।
• কুসুফিম সামরিক অবস্থানে রকেট হামলা চালিয়েছেন।
• বুরেইজ ক্যাম্পের পূর্বে, আবু সাফিয়া সামরিক অবস্থানে, আল-মাসদার গ্রামের পূর্বে দখলদার বাহিনীর উপর হামলা চালিয়েছেন।
• মাগাঝি ক্যাম্পের পূর্বে তানডেম রকেট দিয়ে জায়োনিস্ট বাহিনীর একটি সামরিক যানে হামলা করেছেন।
মুজাহিদিন ব্রিগেড:
• বুরেইজ ক্যাম্পের পূর্বে দখলদার বাহিনীর অবস্থানে বেশ কয়েকটি রকেট হামলা চালিয়েছেন।
• নাহল ওজে রকেট হামলা চালিয়েছেন।
• জায়োনিস্ট নর্দার্ন ব্রিগেডের ১ম ব্যাটালিয়নের হেডকোয়ার্টার, সামরিক অবস্থানে হামলা করেছেন।
আল-আকসা ব্রিগেড:
• খান ইউনিসের পশ্চিমে জায়োনিস্ট বাহিনীর সৈন্য ও সামরিক যানের উপর মর্টার হামলা চালিয়েছেন।