কমিউনিস্ট চীনা সরকার মোগাদিশুর গাদ্দার সরকারকে আশ-শাবাবের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ব্যবহার করার জন্য সামরিক সহায়তা প্রদান করেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চীন মোগাদিশু প্রশাসনের কাছে সামরিক যান, অ্যাম্বুলেন্স, পানির ট্যাঙ্কার, মাইন ডিটেক্টর এবং অন্যান্য সামরিক সরঞ্জাম পাঠিয়েছে। এগুলো জাহাজে করে মোগাদিশু বন্দরে পাঠানো হয়েছে।
ইসলামের ও মুসলিমের শত্রু উভয় পক্ষের প্রতিনিধিরা একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই সহায়তা গ্রহণ করেছে গাদ্দার সোমালি সরকার।
তাছাড়াও, পূর্ব আফ্রিকায় চীনের বিশেষ দূত জুই বিং গত ১৭ মার্চ সোমালিয়া সফর করেছে।
এটি উল্লেখযোগ্য যে, পূর্ব আফ্রিকায় চীনের কার্যক্রম সম্প্রতি গতি পেয়েছে। মনে করা হয় যে, চীন পুরো হর্ন অফ আফ্রিকা জুড়ে তার প্রচেষ্টাকে ত্বরান্বিত করতে চলেছে।
গত ২০২১ সালের জানুয়ারিতে সোমালিয়া থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের সামরিক বাহিনী প্রত্যাহার করার পরে, সেক্যুলার তুরস্কও এই অঞ্চলে তার প্রভাব বাড়াতে চেষ্টা শুরু করেছে।
অন্যদিকে, এই অঞ্চলে আশ-শাবাবের পুনরুত্থান এবং চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাবের মুখে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সোমালিয়ায় পুনরায় তাদের সেনা মোতায়েন করার কথা ভাবছে।
তবে উম্মাহর এই শত্রুদের সকল চক্রান্ত, ষড়যন্ত্র ও পরিকল্পনাকে পাশে সরিয়ে আশ-শাবাব মুজাহিদিন তাঁদের দ্বীন কায়েমের মহান কার্যক্রম পূর্ণ উদ্যমে চালিয়ে যাবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন ইসলামি চিন্তাবীদগণ।
আলহামদুলিল্লাহ, ওল্লহি এমন তো হতে পারে আল্লাহ আমার মুজাহিদ ভাইদের-কে গনিমা হিসাবে দিবেন এই গুলা।
শত্রু যখন নিজে নিজেই এসে ধরা দেয় তখন কার না আনন্দ লাগে? চীনের মাটিতে গিয়ে চীনকে আক্রমণ করা আমাদের জন্য কিছুটা অসম্ভব ও সময় সাপেক্ষ ছিল। কিন্তু আল্লাহ দেখি শত্রুকে হাতের নাগালে এনে দিলেন!
আহো ভাতিজা আহো! এতদিন ধরে তো তোমার অপেক্ষায় করতেছিলাম! আসতে এত দেরি হলো যে! সে যাক, আমরা তোমাকে নিরাশ করব না ইনশাআল্লাহ! (আশ শাবাবের অভিব্যক্তি)