গত ৮ এপ্রিল থেকে করোনাভাইরাস পরিস্থিতি নিয়ে অনলাইনে প্রতিদিন দুপুরে স্বাস্থ্য বুলেটিন প্রচার করে আসছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। গুরুত্বপূর্ণ এই ব্রিফিং কারিগরি সমস্যার জন্য আটকে যাওয়াসহ নানা সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে, যা একমাসেরও বেশি সময় পরেও ঠিক হয়নি। সমস্যা সমাধানে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে প্রস্তুত বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠান। বিডি প্রতিদিনের রিপোর্ট
আর একাধিক ক্যামেরা ব্যবহার ও ইন্টারনেটের গতি ঠিক রাখাসহ নানা পরামর্শ দিয়েছেন তথ্য ও প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা।
সারা বিশ্ব থমকে গেছে, বাড়ছে করোনার ভয়াবহতা। তাই করোনার সবশেষ পরিস্থিতি জানতে সারা দেশের মানুষের চোখ এখন গণমাধ্যম আর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। অনলাইনে ব্রিফ করছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
কিন্তু আটকে যাচ্ছে ব্রিফিং, আটকে যাচ্ছে সারা দেশের চোখ।
ভালো মানের একাধিক ক্যামেরা ব্যবহার ও ইন্টারনেটের গতি ঠিক রাখার পরামর্শ দিলেন তথ্য ও প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা।
সম্প্রচার, তথ্য ও যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ সালাউদ্দিন সেলিম বলেন, ফেসবুক লাইভের পাশাপাশি একটা স্ট্রিমিং ক্লাউড সার্ভারে সম্পূর্ণ ফিডটি পাঠিয়ে দেয়া। স্ট্রিমিং সার্ভার ক্লাউড প্রভাইডাররা তখন প্রত্যেকটা টিভি চ্যানেলকে একটি ইউআরএল দিয়ে দেবে যেন তারা ক্লিয়ার লাইভ দিতে পারে। প্রতিদিন এক জায়গা থেকে লাইভ যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথটাও ইনশিউর করার একটা ব্যাপার আছে। লাইভ স্ট্রিমিং সার্ভারের সহায়তা নিয়ে সমস্যা সমাধানের উপরও জোর দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।