গাজা ভূখণ্ড দখলের পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে অভিযান শুরু করেছে দখলদার ইসরায়েল, সাথে রয়েছে অ্যামেরিকা নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা বিশ্ব।
অ্যামেরিকা যুদ্ধবিমানবাহী রণতরীর বহর ও সামরিক সাহায্য পাঠানোর পর এবার ব্রিটেনও ইসরায়েলের সাহায্যার্থে যুদ্ধজাহাজ পাঠিয়েছে; সামরিক সাহায্য প্রদান করছে ফ্রান্স জার্মানি সহ অন্যান্য পশ্চিমা দেশগুলোও।
পশ্চিমা সমর্থনে ফুলেফেঁপে উঠা ইসরায়েল এখন তাই গাজার পূর্ব অংশের ১১ লাখ বাসিন্দাকে ঐ এলাকা থেকে সরে যেতে ২৪ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিয়েছে, যা ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণাও দেওয়া হয়েছে, যেন গাজাবাসীর উপর সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের আর কোন সংবাদই না পায় বিশ্ববাসী।
ইসরায়েলের কয়েক ডজন যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টার গাজায় নির্বিচারে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ১২ অক্টোবর বিকাল পর্যন্ত গাজায় ৬০০০ বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল এয়ার ফোর্স। নিষিদ্ধ ফসফরাস বোমার ব্যবহারও তারা করেছে গাজাবাসির উপর।
সব মিলিয়ে সেখানে পূর্ণ যুদ্ধ ছড়িয়ে পরার অবস্থা বিরাজ করছে বলা যায়।
ইসরায়েলি বিমান হামলায় অসহায়ের মতো মরছে গাজার মুসলিমরা; মরছে বৃদ্ধ, মরছে নারী ও শিশুরা। ১৩ অক্টোবর সকাল পর্যন্ত প্রাপ্ত সংবাদ অনুযায়ী, মৃতের সংখ্যা ১৫০০ ছাড়িয়েছে গাজায়। জ্বালানী, বিদ্যুৎ ও পানির সংযোগ বন্ধ করে দেয়ার পাশাপাশি নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী এমনকি খাদ্যসামগ্রী পর্যন্ত প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না গাজায়।
৩৬৫ বর্গকিলোমিটার আয়তনের গাজা ঘেরাও করে রেখেছে অন্তত ৩ লাখ ইহুদি সেনা।
এমন মানবেতর পরিস্থিতির মুখেও মুসলিম বিশ্বের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় সমর্থন ও সাহায্য পাচ্ছে না ফিলিস্তিন।
হে আল্লাহ্ ফিলিস্তিন বাসিদের আপনি হেফাজত করুন।
ইহুদি জালিমদের ধ্বংস করে দিন।
তালেবানরা কি বলতে পারবে না?
আমরা আরও ১টি যুদ্দ্ব করতে প্রস্তুত
মুহতারাম ভাই, তালিবানরা যদি এমন কিছু বললেও থাকেন, তাহল সেটা যে আমরা অবশ্যই জেনে যাব, এমনটা আবশ্যক নয়। এমন অনেক কিছুই ঘটে যা আমরা জানতে পারি না।
সুতরাং এমন ক্ষেত্রে আমাদের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে শরীয়ত ও বাস্তবতার আলোকে সাজানো প্রয়োজন। সবকিছু আমাদের জানা থাকা জরুরী নয়, বরং সব বিষয়ে দোয়া করাটা জরুরী।
আল্লাহ্ তাআলা সকল মুসলিম জামায়াতকে প্রকাশ্যে বা গপনে ফিলিস্তিনি মুসলিমদের সাহায্য করার তৌফিক দান করুণ – আমীন।
মুহতারাম ভাই, তালিবানরা যদি এমন কিছু বললেও থাকেন, তাহল সেটা যে আমরা অবশ্যই জেনে যাব, এমনটা আবশ্যক নয়। এমন অনেক কিছুই ঘটে যা আমরা জানতে পারি না।
সুতরাং এমন ক্ষেত্রে আমাদের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে শরীয়ত ও বাস্তবতার আলোকে সাজানো প্রয়োজন। সবকিছু আমাদের জানা থাকা জরুরী নয়, বরং সব বিষয়ে দোয়া করাটা জরুরী।
আল্লাহ্ তাআলা সকল মুসলিম জামায়াতকে প্রকাশ্যে বা গোপনে ফিলিস্তিনি মুসলিমদের সাহায্য করার তৌফিক দান করুণ – আমীন।
প্রিয় ভাই দুইজন আলোচকের আলোচনাতে শুনলাম ইউটিউব এ তালেবান নাকি বলেছে তাদের যদি ঢুকার সুযোগ দেওয়া হয় তাহলে তারা ফিলিস্তিনকে মুক্ত করে দিব ইয়াহুদিদের থেকে।।
আর as tahir নামের ইউটিউব চ্যানেল তালেবানের ফিলিস্তিন নিয়ে বার্তা শিয়ার করেছে
ভাই আপনারা যদি তালেবানের ফিলিস্তিন বিষয় বার্তা অতি দ্রুত বাংলা করে পাবলিস করতেন সবার জন্য ভাল হত