• গত ২৪ ঘণ্টায় ১৩৫ জন ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে সন্ত্রাসী ইসরায়েল। আহত হয়েছে আরও প্রায় ৩১২ জন ফিলিস্তিনি।
• আল কাসসাম ব্রিগেডের শহীদ কমান্ডার সালেহ আল-আরুরি রহিমাহুল্লাহর ২জন বোনকে বন্দী করেছে জায়োনিস্ট বাহিনী।
• সামরিক বিশ্লেষক সিন বেল আল-জাজিরাকে বলেছে, হুথিদের সাগরে জাহাজে আক্রমণ করার ‘ক্ষমতা কমেছে’!
• যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের আগ্রাসী হামলায় ইয়েমেনে হুথিদের ৬ সদস্য নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে হুথিরা।
• সন্ত্রাসী ইসরায়েল পশ্চিম তীরের জেনিনে অভিযান চালিয়েছে। সেখানে তারা হাসপাতাল ঘিরে রেখেছে এবং অ্যাম্বুলেন্সে তল্লাশি চালিয়েছে।
• ১৩ই জানুয়ারি দখলদার ইসরায়েল ও মার্কিন সন্ত্রাসী জোটের উপর চালানো হামলার বিবরণ:
আল-কাসসাম ব্রিগেড:
• বিভিন্ন এলাকায় দখলদার বাহিনীর ৭টি মারকাভা ট্যাংক, ১টি এপিসি এবং ২টি সামরিক ডি৯-বুলডোজার ধ্বংস করেছেন।
• খান ইউনিসের পূর্বে একদল পদাতিক জায়োনিস্ট সৈন্যের উপর টিবিজি দিয়ে হামলা চালিয়েছেন।
• খান ইউনিসে দুই জায়োনিস্ট সৈন্যকে কাছ থেকে টার্গেট করেছেন।
• খান ইউনিসের আইন নাফা টানেলের দিকে অগ্রসর হওয়ার সময় দখলদার বাহিনীর ৪ সদস্যের স্পেশাল পদাতিক সৈন্যের উপর অ্যান্টি পার্সনেল বিস্ফোরক দিয়ে হামলা চালিয়েছেন মুজাহিদগণ।
• খান ইউনিসে দখলদার সৈন্য ও সামরিক যানের সমাবেশে ভারী মর্টার হামলা চালিয়েছেন।
• খান ইউনিসের পূর্বে জায়োনিস্ট হেলিকপ্টারে SAM মিসাইল দিয়ে হামলা করেছেন।
• খান ইউনিসে রাদিয়া অ্যান্টি পার্সনেল ডিভাইস দিয়ে দখলদার পদাতিক বাহিনীর উপর হামলা করেছেন।
আল-কুদস ব্রিগেড:
• বুরেইজ ও মাগাঝি ক্যাম্পে মেশিনগান ও অ্যান্টি ট্যাংক গোলা ব্যবহার করে দখলদার বাহিনীর উপর হামলা করেছেন।
• বুরেইজ ক্যাম্পের উত্তর ও পূর্ব এলাকায় দখলদার বাহিনীর অবস্থানে মর্টার হামলা করেছেন।
উমার আল-কাসিম বাহিনী:
• আল-জায়তুন এলাকায় দখলদার বাহিনীর সামরিক যানকে লক্ষ্য করে কিছু মর্টার হামলা চালিয়েছেন।
• খান ইউনিসের পূর্বে আল-মাহাত্তা এলাকায় দখলদার বাহিনীর সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছেন। এতে দখলদার সৈন্যরা আহত ও নিহত হয়েছে।
• গাজা শহরের মুখাবারাত এলাকায় দখলদার বাহিনীর সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছেন। শত্রুদের একটি সামরিক যানে বিস্ফোরক ডিভাইস দিয়ে ধ্বংস করেছেন। এতে শত্রু সেনারা হতাহত হয়েছে।
হিজবুল্লাহ:
• দখলদার বাহিনীর বেশকিছু অবস্থানে রকেট হামলা চালিয়েছে।