ভারত দখলকৃত জম্মু-কাশ্মিরে অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের আবাসনের জন্য সামরিক বসতি নির্মিত করা হচ্ছে। গতকাল রোববার আজাদ কাশ্মিরের প্রেসিডেন্টের এক বিবৃতির বরাত দিয়ে এ খবর নিশ্চিত করা হয়। খবর ডেইলি সাবাহ।
বিবৃতিতে মাসুদ খান বলেন, জম্মু-কাশ্মিরের ভূখণ্ডকে নিজেদের উপনিবেশ হিসেবে প্রস্তুত করার অংশ হিসেবে ভারত এই জমি দখলের নীতি অনুসরণ করছে। কাশ্মিরে প্রথম সৈনিক কলোনী তৈরির জন্য ভারত ইতোমধ্যে বড়গ্রাম জেলায় ২৫ একর কৃষিজমি চিহ্নিত করে তা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরু করেছে।
এই পদক্ষেপের নিন্দা জানিয়ে মাসুদ খান তার বিবৃতিতে বলেন, কাশ্মিরিদের হত্যাকারী অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের আবাসনের জন্য প্রথম এক সামরিক বসতি নির্মিত হতে যাচ্ছে। কাশ্মিরের মাটিতে ভারতের এরূপ কলোনি তৈরির চেষ্টা এর আগে স্থানীয়দের বাধার মুখোমুখি হয়েছে।
সাইয়েদ আলী গিলানীর নেতৃত্বের কাশ্মিরি স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতারা ভারতের এই পদক্ষেপকে সতর্কতার সাথে পর্যবেক্ষণ করছেন বলে জানান তারা।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্যা প্রিন্ট বেনামী এক সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানায়, নতুন তৈরি হতে যাওয়া এই কলোনিতে অবসরে যাওয়া সামরিক বাহিনীর সদস্যদের আবাস তৈরি করা হবে। এছাড়া সেনাবাহিনীর মৃত সদস্যদের পরিবারের জন্যও এখানে আবাসনের ব্যবস্থা করা হবে।
দ্যা প্রিন্টের সংবাদে বলা হয়, অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের জন্য এই কলোনি তৈরির প্রক্রিয়া এ বছরের অক্টোবর থেকে শুরু করা হয়। প্রস্তাবিত এই প্রকল্পের প্রথম সুবিধাভোগী হবে জম্মু ও কাশ্মিরের স্থানীয় সাবেক সেনাসদস্যরা।
ইনশা আল্লাহ কাশ্মীরতো স্বাধীন হবেই। যেতে দেন তাদের কাশ্মীরে এত বছরে মুসলমানদের উপর জুলুম এর প্রাপ্য নিজেরাই দিতে যাচ্ছে কাশ্মীরে। এইসব অবসরপ্রাপ্ত হিন্দু মালাউন সেনারা এত বছরে যে জুলুম করেছে সেঠার প্রাপ্য তাদের হাত থেকে নেয়া হবে।
কাশ্মীর এখন স্বাধীনতার পথে আর এই সময়ে মালাউন মুশরিকরা সেখানে বসতি নির্মাণ এটাই প্রমাণ করে যে মুজাহিদদের খুব সহজ হবে তাদের থেকে মুসলমানদের উপর জুলুম এর বদলা নেয়া।