একজন রোহিঙ্গা যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে বর্বর মিয়ানমারের পুলিশ বাহিনী। গত ৩ সেপ্টেম্বর মিয়ানমারের সিটওয়ে এলাকায় একটি চেকপয়েন্ট এ ঘটনা ঘটে।
২০ বছর বয়সী জামির হুসাইন নামক এ যুবক চেকপয়েন্ট এলাকাটি মোটরসাইকেল যোগে পার হচ্ছিল। ঐ সময় মায়ানমার পুলিশ সদস্যরা তাকে রোহিঙ্গা যুবক হিসেবে চিহ্নিত করে। এবং কোন কারণ ছাড়াই গুলি করে। গুলিটি সরাসরি তাঁর মুখে আঘাত হানলে সাথে সাথে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পরেন।
মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর রোহিঙ্গা মুসলিম হত্যাগুলো বেশিরভাগই আড়ালেই থেকে যায়। তারা যেন রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে মানুষই মনে করে না! তবে এই হত্যাকাণ্ডটি চেকপয়েন্টে ঘটায় তা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে।
উল্লেখ যে, আরাকানে রয়ে যাওয়া অবশিষ্ট রোহিঙ্গা মুসলিমরা সেখানে সামরিক জান্তা কর্তৃক নির্ধারিত কয়কটি শিবির ও দূর্গম কয়েকটি এলাকায় বসবাস করছে। সেখানে সামরিক বাহিনীর অনুমতি ছাড়া কাউকেই শিবিরের বাইরে বেরোনোর কোন সুযোগ দেয়া হয়না। যারাই শিবির থেকে বের হয় তাদেরকেই গ্রেফতার করে কারাগারে আটকে রেখেছে মিয়ানমার। এ অবস্থায় সেখানে মুসলিমরা এক প্রকার পশুর মতো জীবনযাপন করছেন বলে জানিয়েছে কয়েকটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম।
এই দুর্বিষহ অবস্থায় আরাকানের মুসলিমদের উদ্ধারে প্রতিরোধ যুদ্ধ ছাড়া আর কোন পথ নেই বলে দীর্ঘদিন ধরেই মত দিয়ে আসছেন হকপন্থী আলেমগণ।
তথ্যসূত্র:
——–
1. A Rohingya shot dead-
– https://tinyurl.com/2t4dp3ha
আমরা জানি যে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী রা আমাদের বাংলাদেশে মিয়ানমার থেকে এসেছে আমরা সহনবোতি দেখিয়ে তাদের কে সজরে আস্রয় দিয়েছি,কিন্তু বিষয় টি যদি গভির ভাবে চিন্তা করলে দেখা যায় যে ওই খানে যারা আসছে কিছু না বোঝে এপারে পারি জমিয়েছে, আর কেও পরিকল্পনা করে এখানে এসেছে, কিছু দিন ধরে লক্ষ করা যাচ্ছে যে সেখানে মানুষ মারা যাচ্ছে, নতুন নতুন অস্ত্র পাওয়া যাচ্ছে, ঘুম খুন হচ্ছে, নারি অত্যাচার বেড়েছে,তাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছে এখন আমাদের কে তাদের জন্য বাধা হয়ে দারাতে হবে জাতে এমন গর্হিত কাজ আর না করতে পারে।ইনশাআল্লাহ।