ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের আইসোলেশন কক্ষ যেন করোনাভাইরাসের উর্বর ভূমি। সর্দি, জ্বর, কাশি, গলাব্যথা নিয়ে কেউ ঢামেক হাসপাতালে এলেই তাকে জরুরি বিভাগের আইসোলেশন কক্ষে রাখা হচ্ছে। চিকিৎসক প্রাথমিক পর্যায়ে তাদের স্যাম্পল কালেকশন করলেও ফলাফল আসতে পাঁচ-ছয় ঘণ্টা লেগে যাচ্ছে। ফলে এই পাঁচ-ছয় ঘণ্টা সময় প্রাথমিক চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অনেকে।
আইসোলেশন কক্ষে বসার জন্য বেশ কয়েকটা সিটে থাকলেও বেড রয়েছে দুটি। গরম ও যন্ত্রণায় অনেকে বসার সিটে এবং ফ্লোরে শুয়ে পড়ছেন। এর মধ্যে কারও অবস্থা বেগতিক খারাপ হলে কিংবা করোনা পজেটিভ এলে তাকে সংশ্লিষ্ট হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
রবিবার জরুরি বিভাগের আইসোলেশন কক্ষে দেখা গেছে, সেখানে বেড রয়েছে মাত্র দুটি। রোগী ছিলেন ১১ জন। এর মধ্যে ৩ জন করোনা পজেটিভ এবং ৮ জনের নেগেটিভ। ২ জন বেডে শুয়ে আছেন। অন্যরা কেউ বসে বা কেউ ফ্লোরে বা বসার সিটে শুয়ে ছিলেন। এসব রোগীর মধ্যে করোনা আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
রিপোর্টঃ বিডি প্রতিদিন