পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার সামরিক বাহিনী ও ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের মাঝে গত ১৭ ঘন্টারও বেশি সময় ধরে তীব্র এক লড়াই চলছে। যা সোমালিয়ার রাষ্ট্রপতি প্রাসাদ ও সরকারি কর্মকর্তাদের গুরত্বপূর্ণ আবাসস্থল “ভিলা-রোসা” হোটেলকে ঘিরে শুরু হয়েছে।
স্থানীয় সূত্র থেকে জানা যায়, গত ২৮ নভেম্বর বাংলাদেশ সময় রাত ১১টায় “ভিলা রোসা” হোটেলে প্রথমে ইস্তেশহাদী হামলা চালান হারাকাতুশ শাবাব প্রশাসনের একজন মুজাহিদ। এসময় নিরাপত্তা রক্ষীরা বিক্ষিপ্ত হয়ে পড়লে অন্যান্য ইনগিমাসী মুজাহিদগণ ভিতরে ঢুকে পড়েন এবং হোটেলের নিয়ন্ত্রণ নেন। এরপরই শুরু হয় তীব্র লড়াই।
এরপর এক ঘন্টার ব্যবধানে হারাকাতুশ শাবাবের ইনগিমাসী যোদ্ধাদারা হোটেলের পাশাপাশি রাষ্ট্রপতি প্রাসাদ, মোগাদিশু সরকারের বাসভবন ও আশপাশের আরও ৫টি সরকারি ভবনে ঢুকে পড়ে এগুলো অবরোধ করেন। যেখানে তারা সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের টার্গেট করে হত্যা করতে শুরু করেন।
সূত্রমতে, আশ-শাবাব কর্তৃক হামলা শুরুর পর প্রথম ৩ ঘন্টা ভিতরেই অবরোধের মধ্যে পড়ে দেশটির প্রেসিডেন্ট হাসান শেখ ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী সহ উচ্চপদস্থ অনেক কর্মকর্তা। হামলার সময় গোলাগুলির শব্দে অজ্ঞান হয়ে পড়ে প্রেসিডেন্ট হাসান শেখ আর গুরতর আহত হয় দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রী সহ অনেকে।
পরে যারা কোনো একভাবে হেলিকপ্টার যোগে রাষ্ট্রপতি প্রসাদ ছেড়ে পালাতে সক্ষম হয়। এসময় তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দখলদার বিদেশি বাহিনীর সর্ববৃহৎ সামরিক ঘাঁটি “হ্যালেনে” নিয়ে যাওয়া হয়। যেখানে চিকিৎসকরা তাদের চিকিৎসা করছে। চিকিৎসকদের মতে, হাসান শেখের মাথায় টিউমার থাকায় তাকে যুদ্ধক্ষেত্র থেকে দূরে থাকতে বলা হয়েছিল। কেননা সে গুলি ও বিস্ফোরণের শব্দ সামলাতে পারে না।
এই রিপোর্ট তৈরি করা পর্যন্ত, রাজধানীতে আশ-শাবাবের অভিযান ১৮ ঘন্টা অতিক্রম করেছে। যাতে উচ্চপদস্থ অনেক কর্মকর্তা ও অসংখ্য সৈন্য হতাহত হয়েছে।
সংবাদটির বিস্তারিত জানতে আমাদের সাথেই থাকুন,
দ্রুতই বিস্তারিত আসছে- ইনশাআল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ ছুম্মা আলহামদুলিল্লাহ এভাবেই একদিন গোটা পৃথিবীতে খেলাফত আলা মিনহাযিন নবুওয়্যাহ ফিরে আসবে ইনশাআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তায়ালা ইসলামের বিজয় তরান্নিত করুন আমিন৷