ফিলিস্তিনের জিহাদ || আপডেট- ২৩শে জানুয়ারি, ২০২৪

- সাইফুল ইসলাম

0
154

খান ইউনিসের নাসের হাসপাতাল থেকে সবাইকে সরে যেতে বলেছে সন্ত্রাসবাদী ইসরায়েলি বাহিনী। কিন্তু একইসাথে তারা বোমা হামলা এবং তীব্র গুলিবর্ষণ অব্যাহত রেখেছে। এই কারণে হাসপাতালে থাকা স্টাফ, রোগী এবং শরণার্থীদের হাসপাতাল থেকে বের হওয়াই সম্ভব হচ্ছে না। এসব তথ্য জানিয়েছে এমএসএফ (ডক্টরস উইদাউট বর্ডারস)।

খান ইউনিসে একদিনে অন্তত ৪০ জনকে হত্যা করেছে দখলদার ইসরায়েল।

সন্ত্রাসী ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত গাজায় নিহত হয়েছেন ২৫,৪৯০ জন ফিলিস্তিনি। নিহতদের অধিকাংশ নারী ও শিশু।

ভার্জিনিয়াতে বক্তব্য দেওয়ার সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে বাধাগ্রস্ত করেছেন ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভকারীরা। এসময় তারা যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছেন।

দখলদার ইসরায়েলের মেরুন বিমান ঘাঁটিতে রকেট হামলা চালিয়েছে হিজবুল্লাহ। এতে ঘাঁটিটির অবকাঠামোগত কিছু ক্ষতি হয়েছে। হামলার প্রতিশোধ নিতে ইসরায়েল দক্ষিণ লেবাননে হামলা করেছে।

৭ই অক্টোবরের পর ২৩শে জানুয়ারি এখন পর্যন্ত জায়োনিস্ট বাহিনীর জন্য সবচেয়ে কঠিন দিন গেছে বলে মন্তব্য করেছে দখলদার ইসরায়েলিরা। ২৩শে জানুয়ারিতে কেবল একস্থানেই ২১ দখলদার সৈন্য নিহত হয়েছে। এদিন সর্বমোট ২৪ জায়োনিস্ট সৈন্য নিহত হওয়ার কথা স্বীকার করেছে দখলদার ইসরায়েল।

(২৩শে জানুয়ারি) বিকাল ৪টার সময় আল-মাগাঝি ক্যাম্পের পূর্বে আল-কাসসাম ব্রিগেড জটিল হামলা চালিয়েছেন। একটি ভবনে থাকা জায়োনিস্ট ইঞ্জিনিয়ারিং বাহিনীর এক দলের সাথে অ্যান্টি পার্সনেল বোমা ছিল। এসময় তাদের উপর আরপিজি দিয়ে হামলা চালিয়েছেন আল-কাসসাম ব্রিগেড। এতে দখলদার বাহিনীর সাথে বিস্ফোরকগুলোও বিস্ফোরিত হয় এবং পুরো ভবন ধ্বংস হয়ে ধসে পড়ে দখলদার বাহিনীর উপর। এরপর ইয়াসিন ১০৫ দিয়ে মুজাহিদগণ জায়োনিস্ট বাহিনীর একটি মারকাভা ট্যাংকেও হামলা চালান। একই জায়গায় জায়োনিস্ট বাহিনীর আরেক দলের উপর মাইনফিল্ডের বিস্ফোরণ ঘটান। এ হামলায় জায়োনিস্ট বাহিনীর ২৪ সৈন্য নিহত হওয়ার কথা স্বীকার করেছে দখলদার ইসরায়েল। এছাড়াও বেশ কিছু সংখ্যক জায়োনিস্ট আহত ও নিখোঁজ হয়েছে।

মন্তব্য করুন

দয়া করে আপনার মন্তব্য করুন!
দয়া করে এখানে আপনার নাম লিখুন

পূর্ববর্তী নিবন্ধকেনিয়ায় শাবাবের ২ অভিযান:হতাহত অন্তত ২০ সৈন্য
পরবর্তী নিবন্ধকাসসামের একক অভিযানে অন্তত ৫০ জায়োনিস্ট নিহত: আহত ও নিখোঁজ অসংখ্য