ঈদের আগে নতুনকরে মুক্তি পেয়েছে ৯০০ তালিবান মুজাহিদ। চুক্তি অনুযায়ী এই পর্বে ২ হাজার মুজাহিদকে মুক্তি দেওয়ার কথা থাকলেও মুক্তি দেওয়া হয়েছে ৯০০ জনকে।
আফগান মুসলিমদের শান্তিপূর্ণভাবে ঈদ উদযাপনের কথা বিবেচনায় রেখে ঈদের আগে তিনদিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেছিলো তালিবান মুজাহিদিন। ঘোষণার পর কাবুল প্রশাসনও মুজাহিদিনের সাথে একাত্মতা পোষণ করে যুদ্ধবিরতি দেয়। যুদ্ধবিরোধীর পরপরই বন্দীমুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছে কাবুল প্রশাসন।
এদিকে কাবুল সরকার মুক্তিপ্রাপ্ত তালেবান মুজাহিদদের থেকে পুনরায় যুদ্ধে অংশগ্রহণ না করার শপথ নেওয়ার চেষ্টাও করেছিলো। এ বিষয়ে মুক্তিপ্রাপ্ত তালেবান মুজাহিদিন জানান, আমরা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করবো কি করবো না এটা নির্ভর করে ইসলামি ইমারতের সিদ্ধান্তের উপর। আমরা তাদের ডাকে সাড়া দিতে প্রস্তুত।
চলতি বছর ক্রুসেডার আমেরিকা ও ইমারতে ইসলামিয়ার শান্তিচুক্তির পর প্রথমবারের মতো একসাথে এতোসংখ্যক মুজাহিদিন বন্দী মুক্তিলাভ করেছেন।
এদিকে প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী তালিবান বন্দীদের মুক্তি দেয়ার পর মুজাহিদিনও আনঅফিশিয়ালি ২৫০ সরকারি সৈন্যকে মুক্তি দিয়েছেন।
কাবুল প্রশাসনের দাবিমতে, তারা এ পর্যন্ত ১,৯০০ তালেবান বন্দীকে মুক্তি দিয়েছে, বিপরীতে ইসলামি ইমারত মুক্তি দিয়েছে ২৬০ মুরতাদ সৈন্যকে।
উল্লেখ্য, মার্কিন-তালিবান শান্তিচুক্তি অনুযায়ী আন্তঃআফগান সংলাপের আগে কাবুল প্রশাসন ৫ হাজার তালেবান বন্দীকে মুক্তি দিবে। বিপরীতে তালেবান মুক্তি দিবে ১ হাজার সরকারি সৈন্য।
তালেবান প্রতিবার তাঁদের বার্তায় এটা স্পষ্টভাষায় বলে আসছে, ৫ হাজার কারাবন্দী তালেবান মুজাহিদকে মুক্তি দেওয়ার আগ পর্যন্ত আন্তঃআফগান আলোচনা শুরু হবেনা।
Alhamdulillah
আলহামদুলিল্লাহ, আসলে জিহাদের মাধ্যমে এভাবেই মানুষ সম্মান পায়। আর গনতন্ত্রের মধ্যে ঐভাবে মানুষ লাঞ্ছিত হয়। বুঝার জন্য এটুকুই যথেষ্ট ইনশাআল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ,,,,
আল্লাহ ময়দানের সকলকে হেফাজত করুন,,,
আমাকেও শরিক হওয়ার তাওফিক দান করুক…