আল-কায়েদা আরব উপদ্বীপ শাখা জামা’আত আনসারুশ শরিয়াহ্ দীর্ঘ বিরতির পর গত বছর থেকে ইয়েমেনে তাদের সামরিক অপারেশন জোরদার করেছে। আর তাদের এসব অপারেশনে ব্যাপক ভাবে সমর্থন দিচ্ছেন সেখানকার উপজাতি সুন্নি মুসলিমরা।
বিজয়ের মাস এই রমাদানে মুজাহিদদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। গত ১৩ রমাদান শত্রুদের একটি সামরিক কনভয়ে লক্ষ্য করে এম্বুশ পরিচালনা করেছেন আনসারুশ শরিয়াহ মুজাহিদগণ।
সূত্রমতে, আরব আমিরাতের ভাড়াটে মিলিশিয়াদের কনভয়টি আবিয়ানের আল-বাকিরা এলাকার দিকে অগ্রসর হওয়ার চেষ্টা করছিল। তখন মুজাহিদদের অতর্কিত এম্বুশের শিকার হয় কনভয়টি। এই অভিযানে শত্রু কনভয়ে থাকা একটি অ্যাম্বুলেন্স ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মুজাহিদদের আক্রমণের সামনে টিকতে না পেরে মিলিশিয়ারা পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়।
সূত্রমতে, এই যুদ্ধে বড় ভূমিকা রেখেছেন সেখানকার উপজাতি সুন্নি মুসলিমরা। তারা তথ্য ও সমর্থন যুগিয়ে এই যুদ্ধে মুজাহিদদের সহায়তা করেছেন।
এর আগে ১০ রমাদানেও একই এলাকায় উপজাতিদের সহায়তায় শত্রুদের একটি সামরিক অবস্থান লক্ষ্য করে সফল রেইড পরিচালনা করেছেন মুজাহিদগণ। মুজাহিদদের অতর্কিত অভিযানে দিকভ্রান্ত হয়ে পালিয়ে যায় আমিরাতের ভাড়াটে মিলিশিয়ারা। এই অভিযানে ৩ শত্রুসেনা নিহত এবং আরও বেশ কিছু সৈন্য আহত হয়েছে।
আলহামদুলিল্লাহ।হে আল্লাহ তুমি বাংলাদেশের মুসলমানদের মুজাহিদদের সহায়ক বানিয়ে দাও। আমিন
বাংলাদেশে সসস্ত্র জিহাদের কোন প্রয়োজন নেই। এদেশ কোন কাফির দেশ দ্বারা এখনও আক্রান্ত হয় নি। তাই এদেশে সসস্ত্র জিহাদ হলে ৯০% মুসলিমদের জান ও মালের ক্ষতি ছাড়া আর কিছুই হবে না। তবে ব্যপক বুদ্ধিবৃত্তিক জিহাদ করতে হবে। আদর্শ ও চেতনার পরিবর্তন করতে হবে। আপাতত এই বিষয়ের উপর জোড় দেওয়াই ভালো। এর পিছনেই অর্থ,বুদ্ধি,শক্তি,পরিশ্রম ব্যয় করা উচিৎ। তাহলেই একদিন এই দেশে ইসলামিক বিপ্লব দেখতে পারব। ইনশাআল্লাহ্। আল্লাহ সহায় হোন। আমিন।