গত ৭ অক্টোবর দখলদার ইসরাইলি বাহিনীর উপর ইসরাইলি ভূখণ্ডে কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী আক্রমণ চালিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী মুসলিম যোদ্ধারা। এতে এখন পর্যন্ত সাত শতাধিক সন্ত্রাসবাদী ইহুদি সেনা নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে আরও প্রায় এক হাজার। এখনো নিখোঁজ রয়েছে শত শত ইহুদি, যাদের মধ্যে প্রায় শতাধিকের বন্দী হওয়ার খবর নিশ্চিত হওয়া গেছে।
বিপরীতে ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীর আক্রমণেও প্রায় তিনশত ফিলিস্তিনি মুসলিম শাহাদাতবরণ (ইনশাআল্লাহ) করেছেন।
ফিলিস্তিনে চলমান এই পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে বিবৃতি দিয়েছেন ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ইমারতে ইসলামিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গাজা উপত্যকার সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন। ইহুদিবাদী ইসরায়েলিরা যে এতদিন ধরে নিপীড়িত ফিলিস্তিনিদের অধিকার লঙ্ঘন করছে, বার বার মুসলিমদের পবিত্র স্থানগুলোকে অসম্মান করছে, এগুলোই সাম্প্রতিক ঘটনার পেছনের কারণ।
ইসলামি ইমারত ফিলিস্তিনিদের স্বাধীনতাকে স্বীকৃতি দেয়; ফিলিস্তিনিদের পবিত্র মূল্যবোধের যেকোনো ধরনের প্রতিরক্ষা ও প্রতিরোধকে ফিলিস্তিনিদের বৈধ অধিকার হিসেবে বিবেচনা করে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান ফিলিস্তিনের ঐতিহাসিক ভূমিতে ফিলিস্তিনিদের জন্য একটি স্বাধীন রাষ্ট্র থাকাকে তাদের ন্যায্য, ঐতিহাসিক এবং বৈধ অধিকার হিসেবে সমর্থন করে।
ইসলামি দেশসমূহ, ইসলামী সহযোগিতা সংস্থা (OIC), আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং বিশেষভাবে ঐ অঞ্চলে যেসব দেশের প্রভাব আছে, তাদেরকে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান নিরপরাধ ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলী দখলদার বাহিনীর আগ্রাসনকে বাধা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান ফিলিস্তিনিদের ন্যায্য অধিকার প্রদান করে ফিলিস্তিন ইস্যুর সমাধানে কাজ শুরু করতেও বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
তথ্যসূত্র:
1. IEA-MoFA statement reagrding recent events in the Gaza Strip
– https://tinyurl.com/5hdaxay4
আমি কি ফিলিস্তিনকে সমর্থন করতে পারব,, হামাস তো সঠিক আকিদা মানহাজ মেনে চলেনা
সম্মানিত আমার প্রিয় ভাই @ MD Raju Khan , আমাদের জিহাদ সকল মুসলিম ও পৃথিবীবাসীর জন্য, মঙ্গল গ্রহের জন্য নয়।